বসুন্ধরা -পারিবারিক জীবনের জন্য এক আদর্শ শহর

একটা সময় ছিল, ঢাকার চারপাশে জমি কেনা মানেই ছিল জ্যাম, অনিশ্চয়তা আর উন্নয়নহীন এলাকার সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ। কিন্তু সময় বদলেছে। এখন আমরা এমন এক সময়ে বাস করছি, যেখানে শহরের সীমানা ছাড়িয়ে গড়ে উঠছে নতুন পরিকল্পিত শহর। ঠিক এমন এক আধুনিক ও সুপরিকল্পিত শহরের নাম বসুন্ধরা স্মার্ট সিটি।

শহরের ভেতর, আবার শহরের বাইরে ঠিক এমনই একটা অনুভূতি :

যারা ঢাকায় থাকেন বা প্রতিদিন কাজের কারণে শহরের মধ্যে চলাফেরা করেন, তারা জানেন, একটি ভালো অবস্থানে বাড়ি বা জমি থাকা কতটা মূল্যবান। বসুন্ধরা স্মার্ট সিটি এমন এক অবস্থানে, যেখান থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মাত্র ৫ মিনিটের পথ, আর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গুলশান-বনানী যাওয়া যায় মাত্র ১০–১২ মিনিটে।

এই প্রকল্পটির অবস্থান এতোই সুবিধাজনক যে, ভবিষ্যতে মেট্রোরেল লাইন ১ এবং ৫ চালু হলে এটি হয়ে উঠবে ঢাকার সাথে সবচেয়ে দ্রুত সংযুক্ত একটি আবাসন শহর।

কেন বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে ইনভেস্ট করবেন

এই প্রশ্নের উত্তর আসলে খুব সহজ বসুন্ধরা শুধু প্লট বিক্রি করছে না, তারা ভবিষ্যৎ গড়ছে।
নিচে চলুন দেখে নিই, কী কারণে এই প্রকল্প এখন বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য:

. অবকাঠামো উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি

বসুন্ধরা গ্রুপের পরিকল্পনায় এই শহর গড়ে উঠছে একদম গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে। প্রশস্ত রাস্তা, ফুটপাত, ইউটিলিটি লাইন, নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা—সব কিছুতেই নিখুঁত পরিকল্পনার ছাপ।

যেখানে এখন থেকেই বসবাসযোগ্য পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, সেখানে ভবিষ্যতের কথা তো ভাবাই যায়।

. আধুনিক নাগরিক সুবিধা এক ছাদের নিচে

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে থাকবে:

  • আন্তর্জাতিক মানের স্কুল ও কলেজ
  • আধুনিক হাসপাতাল
  • সুপারমার্কেট
  • রেস্টুরেন্ট ও বিনোদনকেন্দ্র
  • খেলার মাঠ, পার্ক ও হাঁটার পথ

একটা সময়ের পর এই শহরটি নিজেই একটি ছোট ঢাকায় পরিণত হবে, যেখানে আপনার সব প্রয়োজন থাকবে হাতের কাছে।

. নির্ভরযোগ্য উন্নয়নকারী

অনেকেই জমি কিনতে ভয় পান, বিশেষ করে যদি ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানের রেপুটেশন ভালো না হয়। বসুন্ধরা গ্রুপের নামেই এখানে আস্থা রাখা যায়।
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও সফল গ্রুপ হিসেবে বসুন্ধরার প্রকল্প মানে হলো নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য এবং লাভজনক।

. সহজ রেজিস্ট্রেশন হস্তান্তর প্রক্রিয়া

প্লট কেনা অনেক সময়েই হয় ঝামেলার ব্যাপার। কিন্তু এখানে বসুন্ধরার নিজস্ব অফিস, দলিল ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া এতটাই সহজ ও ট্রান্সপারেন্ট যে, ক্রেতা হিসেবে আপনার জন্য সবকিছু হবে ঝামেলাহীন।

. বিনিয়োগের দৃষ্টিকোণ থেকে অসাধারণ লাভজনক

গত কয়েক বছরে বসুন্ধরার জমির মূল্য বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। শুধু বসবাস নয়, ভবিষ্যতে বিক্রি করলেও এই প্লট আপনাকে দেবে উল্লেখযোগ্য রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট (ROI)।

এক কথায়, এই প্রকল্প হলো বসবাস ও বিনিয়োগ—দুইয়ের জন্যই স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত পছন্দ।

 

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটির কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্

  • স্মার্ট ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
  • ইন্টেলিজেন্ট সিকিউরিটি ক্যামেরা নেটওয়ার্ক
  • গ্রীন জোন ও লেকসাইড পার্ক
  • মেট্রোরেল স্টেশন এক্সেস
  • ফাইভ-স্টার হোটেল ও কনভেনশন সেন্টার প্রস্তাবনা

 

যারা বসুন্ধরায় প্লট কিনেছেন, তাদের অভিজ্ঞতা কেমন?

আমরা অনেকের রিভিঊ থেকে দেখেছি—অনেকেই বলছেন, “এখানে প্লট কেনার পর আমার মনে হচ্ছে, এটা শুধু একটা জায়গা না, বরং এটা এক শান্তির জায়গা।”
অনেকে এমনও বলছেন যে, “আগে প্লট কিনে রাখলে আরও সাশ্রয় হতো, এখন দাম অনেক বেড়ে গেছে।”

এই কথাগুলোই প্রমাণ করে, বসুন্ধরায় বিনিয়োগ করলে আপনার ভবিষ্যতের পথ অনেকটাই পরিষ্কার।

 

পারিবারিক জীবনের জন্য এক আদর্শ শহর-

এটা কোনো কনক্রিট জঙ্গল না—এটা এমন একটা আবাসন শহর, যেখানে আপনার সন্তান খেলতে পারবে নির্ভয়ে, হাঁটতে পারবেন সন্ধ্যায় আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে, সপ্তাহান্তে বসে থাকতে পারবেন হ্রদের পাশে।
এখানে থাকবে স্কুল, মসজিদ, স্বাস্থ্যসেবা, এমনকি বয়স্কদের জন্যও থাকবে আলাদা ক্লাব ও কমিউনিটি সেন্টার।

অর্থাৎ, এখানে আপনি শুধু একটি জমি কিনছেন না, বরং আপনি কিনছেন একটি স্বপ্নের জীবন।

 

এই মুহূর্তেই সিদ্ধান্ত নিন :

বর্তমানে প্লট কিনতে চাচ্ছেন, অথচ কনফিউশনে ভুগছেন—তাহলে আপনার জন্য বসুন্ধরা স্মার্ট সিটি হতে পারে সবচেয়ে বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত।
আপনার পরিবার, ভবিষ্যত ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে, আজই যোগাযোগ করুন বসুন্ধরা হাউজিং এর সঙ্গে।

এখন প্লট কেনা খুবই কঠিন , দাম ও একটা বিবেচ্য বিষয় , তবে আরও ক্ষুদ্র আকারে চিন্তা করলে ল্যান্ড শেয়ার কিনতে পারেন । এ সংক্রান্ত  আমার একটি আর্টিকেল আছে , passive property business . আপনাদের উপকারে আসতে পারে ।

ভবিষ্যতের স্বপ্ন এখন আর স্বপ্ন নয়—এটা বাস্তব। আপনি শুধু সিদ্ধান্ত নিন ।

Spread the love

Join The Discussion